কেউ কথা রাখেনি
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমি তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে তারপর
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমি তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে তারপর
ছেলে আমার খুব ‘সিরিয়াস’ কথায়-কথায় হাসে না জানেন দাদা, আমার ছেলের, বাংলাটা ঠিক আসেনা। ইংলিশে ও ‘রাইমস’ বলে ‘ডিবেট’ করে, পড়াও চলে আমার ছেলে খুব
গাহি সাম্যের গান- যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্লিম-ক্রীশ্চান। গাহি সাম্যের গান! কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো? কন্ফুসিয়াস্?
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো কেউ কথা রাখেনি ছেলেবেলায় এক বোষ্টুমি তার আগমনী গান হঠাৎ থামিয়ে বলেছিলো শুক্লা দ্বাদশীর দিন অন্তরাটুকু শুনিয়ে যাবে তারপর
আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি। চিরদিন তোমার আকাশ, তোমার বাতাস, আমার প্রাণে বাজায় বাঁশি॥ ও মা, ফাগুনে তোর আমের বনে ঘ্রাণে পাগল করে, মরি
এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে, তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে। এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ, পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল
আকাশের তারা ছিঁড়ে ফেলি আক্রোশে, বিরহের মুখে স্বপ্নকে করি জয়ী; পরশমথিত ফেলে আসা দিনগুলি ভুলে গেলে এতো দ্রুতো,হে ছলনাময়ী? পোড়াতে পোড়াতে চৌচির চিতা নদী চন্দনবনে
তোমাকে ভুলতে চেয়ে আরো বেশি ভালোবেসে ফেলি তোমাকে ছাড়াতে গিয়ে আরো বেশি গভীরে জড়াই, যতোই তোমাকে ছেড়ে যেতে চাই দূরে ততোই তোমার হাতে বন্দি হয়ে
আমাকে ছেড়ে যাওয়ার পর শুনেছি তুমি খুব কষ্টে আছো। তোমার খবরের জন্য যে আমি খুব ব্যাকুল, তা নয়। তবে ঢাকা খুবই ছোট্ট শহর। কারো কষ্টের
খুব কাছে এসো না কোন দিন যতটা কাছে এলে কাছে আসা বলে লোকে এ চোখ থেকে ঐ চোখের কাছে থাকা এক পা বাড়ানো থেকে অন্য
স্বাধীনতা তুমি রবিঠাকুরের অজর কবিতা, অবিনাশী গান। স্বাধীনতা তুমি কাজী নজরুল ঝাঁকড়া চুলের বাবরি দোলানো মহান পুরুষ, সৃষ্টিসুখের উল্লাসে কাঁপা- স্বাধীনতা তুমি শহীদ মিনারে অমর